মঙ্গলবার, ০১ Jul ২০২৫, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

দেশজুড়ে গ্রেপ্তার ১৬০০ 

ভয়েস নিউজ ডেস্ক:

কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেরে সহিংসতার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে রাজধানীসহ সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযান চলছে। অভিযানে ১ হাজার ৬৩০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে রাজধানীতেই গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৬০১ জনকে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বেশির ভাগই বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মী বলে জানা গেছে।

বুধবার (২৩ জুলাই) পুলিশ সূত্র জানায়, এর বাইরে ঢাকাসহ সারা দেশ থেকে অভিযান চালিয়ে আরও ১২৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। ১২ জুলাই থেকে  মঙ্গলবার পর্যন্ত ১২ দিনে মামলা হয়েছে ১৩৩টি। এসব মামলায় এ পর্যন্ত ১ হাজার ৩৩৩ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে গত কয়েকদিনেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ১১৭ জনকে। রাজধানীতে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬০১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিভিন্ন থানায় গত দুই দিনে করা ৩৮টি মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, সারা দেশে নিহত পুলিশ সদস্যের সংখ্যা তিনজন, আহতের সংখ্যা ১১১৭। ঢাকাসহ সারা দেশে পুলিশের ২৮১টি যানবাহন ভাঙচুর ও আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে; পুলিশের বিভিন্ন থানা, ফাঁড়ি ও স্থাপনা ভাঙচুর অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে ২৫৩টিতে।

মিন্টু রোডে ডিবি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের বলেন, নাশকতাকারীরা বাংলাদেশের যে প্রান্তেই থাকুক, তাদের খুঁজে খুঁজে গ্রেপ্তার করা হবে। বিটিভি ভবন, মেট্রোরেলসহ রাজধানীর রামপুরা, মিরপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

র‍্যাব মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশীদ বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাত্রদের প্রতিপক্ষ হয়নি। ছাত্রদের যারা আন্দোলন করছিল, সেখানে কোনও সহিংসতা ছিল না। ছাত্ররা আমাদের প্রতিপক্ষ না, সাধারণ মানুষও আমাদের প্রতিপক্ষ না। আমাদের প্রতিপক্ষ, যারা আমাদের টার্গেট করেছে। তারা হচ্ছে সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি।

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION